কেন্দ্রীয় কার্যালয়

৫৫/বি (৩য় তলা), পুরানা পল্টন, ঢাকা- ১০০০

ফোন

০২-৫৫৭১৪১

ইমেইল

iajbd.2016@gmail.com

কেন্দ্রীয় কার্যালয়

৫৫/বি (৩য় তলা), পুরানা পল্টন, ঢাকা- ১০০০

ফোন

০২-৫৫৭১৪১

ইমেইল

iajbd.2016@gmail.com

আঁধার থেকে আলোতে আসা এক মহীয়সী নারী সাইয়্যেদাহ হিন্দা রা.

নাম ও বংশ পরিচয়:
নাম হিন্দা। পিতার বংশধারা- উতবাহ ইবনে আবি রাবিআহ ইবনে আবদু মান্নাফ ইবনে আবদু শামস এবং মায়ের বংশধারা- সাফিয়া বিনতে উমাইয়া ইবনে হারিসা আস সুলামিয়া। স্বামী- আবু সুফিয়ান যিনি মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আবদে শামস গোত্রের প্রধান নেতা ছিলেন। মক্কার অভিজাত কুরাইশ-গোত্রের এই মহিলা সাহাবীর পিতা ছিলেন কুরাইশ বংশের অনেক বড় নেতা। তাঁর অন্য একটি পরিচয় হলো তিনি উমাইয়া খিলাফতের প্রতিষ্ঠাতা হজরত মুআবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ানের মাতা। তিনি আনুমানিক ১৪ হিজরিতে মক্কার কুরাইশ-গোত্রে জন্ম গ্রহণ করেন।

বিবাহ ও সন্তান-সন্ততি:
প্রথমে জনৈক ফাকেহ ইবনে মুগিরা মখযুমির সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। কিন্তু কোনো কারণে কলহ হয় এবং এরপর বনু উমাইয়া গোত্রের নামকরা সরদার আবু সুফিয়ান বিন হারব রা. এর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। সন্তান-সন্ততির মধ্যে হযরত আমীরে মুয়াবিয়া (রা.) সবচেয়ে বিখ্যাত।

ইসলাম পূর্ব জীবন :
হজরত হিন্দা রা. এর ইসলাম পূর্ব জীবন ছিলো ঘোর অমানিশার অন্ধকারাচ্ছন্ন এক জীবনের মতো। তার পিতা উতবা, স্বামী আবু সুফিয়ান সহ তিনি ছিলেন ইসলামের ঘোর শত্রু। ইসলামের ধারবাহিক বিজয়ে এরা খুবই ঈর্ষাবোধ করতো। যেভাবে সম্ভব, সেখাবেই তারা ইসলামের বাধা সৃষ্টি করতো। আবু জেহেল ছিল এদের সবার নেতা। কিন্তু ইসলাম এবং কুফরের প্রথম যুদ্ধ বদরে যখন কুরাইশের নামকরা সর্দাররা মারা যায় এবং আবু জেহেল এবং উতবাও নিহত হয়, তখন উতবার জামাই আবু সুফিয়ান বিন হারব এগিয়ে আসে। আর এভাবেই মক্কা-নগরীতে আবু জেহেলের মতই তার অধিকার ও প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। সেজন্যেই বদরের পর যতোগুলো যুদ্ধ সংঘটিত হয় আবু সুফিয়ান সবগুলোতেই ছিলেন সর্বপ্রধান। উহুদ-যুদ্ধ সেই আক্রমণ আকাংঙ্খারই স্বপ্রকাশ, সে যুদ্ধে তার সাথে তার স্ত্রী হিন্দাও যোগ দিয়েছিল। উহুদ যুদ্ধে নিজের মৃত পিতার প্রতিশোধ নেবার জন্যে যে পাষাণ হৃদয়ের আচরণ করেছিল এবং যে ভয়ঙ্কর কাজ দেখিয়েছিল, তা মনে করলে এখনো শরীর কেঁপে ওঠে। হযরত হামযা (রা.) ছিলেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- এর চাচাজান। তিনি উতবাকে হত্যা করেছিলেন- এ কারনেই হিন্দা তাঁকে লক্ষ্যস্থল করে রাখে। জুবাইর ইবনে মুতয়িমের ক্রীতদাস দক্ষ বর্শাবাজ ওয়াহশিকে সে বলেছিল, ‘যদি হামজাকে হত্যা করতে পারো, তবে তোমার মুক্তির ব্যবস্থা করব।’ তার এমন লোভনীয় প্রস্তাব লুফে নিয়েছিল ওয়াহশি। এ কারণেই হযরত হামযা (রা.) যখন ওয়াহশির কাছে আসেন ওয়াহশি বর্শা নিক্ষেপ করেন আর তা হযরত হামযা (রা.) এর নাড়ি দিয়ে ঢুকে বিদীর্ণ হয়ে যায়। ওয়াহশির বর্শার আঘাতে হামযা রা. শহিদ হয়ে গেলে হিন্দা হযরত হামযা (রা.)-এর লাশের কাছে যায় এবং তাঁর পেট কেটে কলিজা বের করে নিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করে এবং গিলতে না পেরে উপরে ফেলে দেয় (স্মরণ রাখতে হবে হযরত আবু সুফিয়ান এবং হযরত হিন্দের এসব ঘটনা তাঁদের ইসলাম গ্রহণের আগের)। এসব ঘটনায় মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী-পরিমাণ দুঃখিত ও মর্মাহত হয়েছিলেন তা আমরা অনুমানও করতে পারি না। কিন্তু হ্যাঁ, এতকিছুর পরও নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর কপালে হতাশার কোনো ভাঁজ পড়তে দেননি। কারণ তিনি ছিলেন রহমাতুল লিল আলামিন। সমগ্র বিশ্বের নবী। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

ইসলাম গ্রহণ :
একটা পর্যায় মক্কা বিজয় হয়। লোকেরা দলে-দলে আগমন করে নবীজির হাতে বাইয়াত হতে। হজরত হিন্দা রা. ও তার স্বামী আবু সুফিয়ান রা. খুব আতঙ্কিত ছিলেন, কেননা মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মাদ ৬ জন পুরুষ ও ৪ জন মহিলাকে ক্ষমার আওতার বাইরে রাখেন এবং তাদেরকে নাগালের মধ্যে পাওয়া মাত্র হত্যার নির্দেশ দেন। পুরুষরা হলো: ইকরিমা ইবনে আবি জাহল, হাব্বাব ইবনে আল আসওয়াদ, আবদুল্লাহ ইবনে সাদ ইবনে আবি সারাহ এবং আল হুয়ায়রিস ইবনে নুকায়য। মহিলারা হলো: হিন্দ বিনতে উতবা, সাবা (আব্দুল মুত্তালিবের দাসী), ফারতানা (আবদুল্লাহর গায়িকা) এবং মুকায়িস ইবনে সুবাবা, আরনা (আবদুল্লাহর গায়িকা)। ইবনে হাজার এর বাইরে আরো কিছু নারী-পুরষের নাম উল্লেখ করেছেন। এটা কোনোার পরে হিন্দা রা. চোখ-মুখ ঢেকে নবীজি সা. এর মজলিসে প্রবেশ করেন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। এরপর নবীজি সা. তাকে কিছু নসিহত প্রদান করেন। তিনি আবু সুফিয়ান রাঃ ও হিন্দা রা. এর পূর্বের বিয়েকে বহাল রাখেন।

বাইয়াতের সময় হিন্দা রা. দীপ্ত দুঃসাহসের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন তা নিচে উদ্ধৃত হল-
হিন্দা: রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আপনি আমাদের কী কথার অঙ্গীকার করান?
নবীজী: আল্লাহর সঙ্গে আর কাউকে অংশীদার করবে না।
হিন্দা: এই অঙ্গীকার আপনি পুরুষদের থেকে নেননি; সে যাই হোক আমি মেনে নিচ্ছি।
নবীজী: চুরি করবে না।
নবীজী: সন্তানদের হত্যা করবে না।
হিন্দা: আমি তো আমার ছেলেদের পালন করেছিলাম, বড় হলে বদরে যায়, আর আপনি তাদের মেরে ফেলেন- এখন আপনি আর ওরাই জানে, আমি জানি না।
হিন্দার এ ঔদ্ধত্য ও দুঃসাহসে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাগ করেননি। বরং তাঁকে ক্ষমা করে দেন। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এই করুণা হিন্দাকে অভিভূত করে এবং তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে নিয়েছিলেন-মুহাম্মাদ সত্য নবী। তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আল্লাহর রাসূল, কিছুক্ষণ পূর্বেও এই পৃথিবীতে আমার নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত মানুষ ছিলেন আপনি। কিন্তু এখন আপনার চেয়ে প্রিয় এই পৃথিবীতে কেউ নেই।’

মুসলমান হওয়ার পর হিন্দা রা. সম্পূর্ণ বদলে যান। ইবনে সাদের বক্তব্য অনুযায়ী, জীবনের এত সময় ধরে যে নারী মূর্তির জন্য অনেক কিছু করেছেন, সেই তিনিই ঘরে ফিরে মূর্তিরূপী দেবতাগুলোকে ভেঙে ফেলেন। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমরা তোমাদের ধোঁকায় পড়ে গিয়েছিলাম। উসদুল গাবাহ গ্রন্থে তার ইসলাম গ্রহণ প্রসঙ্গে লেখা হয়েছে, ‘মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। এরপর ইসলামের জন্য রেখে যান অনন্য অবদান। ইসলাম গ্রহণ করে বাড়িতে যাবার পর তিনি আগের হিন্দা ছিলেন না; তিনি যেন পুনর্জন্ম নিয়েছিলেন।

বিভিন্ন অভিযানে অংশগ্রহণ
মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে ইসলামের সুস্পষ্ট বিজয় সূচিত হয়। মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে ইসলামের প্রকাশ্য বিজয় সূচিত হওয়ায় নারীদের যুদ্ধে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল না। তবুও হযরত উমর (রা.)-এর খিলাফতকালে রোম-পারস্যের ঘটনা ঘটে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেসব যুদ্ধে পুরুষদের পাশাপাশি মেয়েদেরও অংশগ্রহণের অবস্থা তৈরি হয় এবং তরবারি ও অস্ত্র ব্যবহার করারও প্রয়োজন পড়ে। সিরিয়ার যুদ্ধসমূহের মধ্যে ইয়ারমুক ছিল একটি স্মরণীয় সংঘর্ষের ঘটনা। সে যুদ্ধে হযরত আবু সুফিয়ান (রা.) এবং হযরত হিন্দা (রাযিঃ) দু’জনেই অংশগ্রহণ করেন এবং বিপুল তেজসঞ্চারী ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। (উসুদুল গাবাহ, ৫ম খণ্ড-পৃঃ ৫৬২)। পরবর্তী জীবনে তারমধ্যে ইসলামের একাগ্র চেতনা লক্ষ্য করা গেছে।

হজরত উমর রা. এর আমলে হিন্দা রা.
হজরত উমর রা. এর সাথে আবু সুফিয়ান পরিবারের ভালো সম্পর্ক ছিলো। হিন্দা রা. ও সবসময় খলিফাতুল মুসলিম উমর রা. কে শ্রদ্ধা ও বিনয়ের চোখে দেখতেন। তাঁর আমলে আবু সুফিয়ানের পুত্র ইয়াযিদ ইবনে আবি সুফিয়ান শামের ওয়ালী নিয়োগ পান। সেখানে ইয়াযিদ প্লেগ রোগে মারা গেলে হজরত মুয়াবিয়া রা. কে শামের ওয়ালি নিয়োগ দেওয়া হয়। হিন্দা রা. ইয়ারমুকের যুদ্ধে যোগদান করেন এবং যুদ্ধের ময়দানে মুসলিম সৈনিকদের রোমানদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করার জন্য কবিতা আবৃত্তি করেন।

চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
হযরত হিন্দা (রা.)-এর মধ্যে সেই সব বৈশিষ্ট্যগুলো সমবেত হয়েছিল, যা একজন আরব-রমণীর সর্বশ্রেষ্ঠ গুণাবলীর অন্তর্ভুক্ত। হিন্দা ইসলামের প্রতি প্রচণ্ড বিদ্বেষী সত্ত্বেও প্রখর আত্মমর্যাদাবোধ এবং নারী জাতির প্রতি তীব্র সহানুভূতি সম্পন্ন নারী ছিলেন। রাসূলুল্লাহ কন্যা যায়নাবের মক্কা থেকে মদিনা হিজরতের সময় তিনি বহু সাহায্য করেছিলেন। এমনকি হিন্দা রা. তাকে বলেছিলেন, ‘ওহে মুহাম্মাদের মেয়ে! মদিনায় তোমার পিতার নিকট যেতে যদি কোনো সাহায্য প্রয়োজন হয়, তবে বলো। পুরুষদের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব-ফাসাদ তা নারীদের সম্পর্কে কোনো রকম প্রভাব ফেলে না।” এরপর যখন সে মদিনার উদ্দেশ্যে রওনা হলো তখন কুরাইশরা তাকে বাঁধা প্রদান করলো, এবং তার সাথে খারাপ আচরণ করলো, এমনকি কুরাইশরা তাকে উটের পিঠ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছিলো ফলে, সন্তানসম্ভবা জয়নাব রা. বেশ আঘাত পেয়েছিলো। এর ফলে হিন্দা ক্ষেপে গিয়েছিলেন, এবং কুরাইশদের লক্ষ্য করে বলেছিলেন, “সন্ধি ও শান্তির সময় কঠিন ও কঠোর গাধার মত আচরণ করতে পার, আর রণক্ষেত্রে ঋতুবতী নারীর রূপ ধারণ কর।”অবশেষে হিন্দা রা. তাকে নিজের কাছে রেখে সেবা শুশ্রূষা করে সুস্থ করে তোলেন। এর ফলে কুরাইশরা তার সমালোচনা করেন। উসুদুল গাবাহ গ্রন্থকার সেজন্যেই লিখেছেন: তার মধ্যে আত্মসম্মান, আত্মচেতনা, বুদ্ধি, প্রজ্ঞা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতার দেখা মেলে। তিনি দানশীল ছিলেন। হযরত আবু সুফিয়ান (রা.) তাকে যথাযথ খরচপত্র দিতেন না। ইসলাম গ্রহণের সময় মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন তাঁর কাছ থেকে চুরি না করার অঙ্গীকার নেন তখন হিন্দ বলেনঃ আমি তো আবু সুফিয়ান রা.)-এর কাছ থেকে পুরো খরচ পাই না। চুপিসারে কিছু নিয়ে নিলে কি বৈধ হবে? তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে অনুমতি দেন। (সহীহ বুখারী)।

জ্ঞানগর্ভ বাণী
হজরত হিন্দা রা. এর মুখ নিঃসৃত অনেক জ্ঞানগর্ভ বাণী আছে যা প্রায় প্রবাদ-প্রবচনে পরিণত হয়েছে। শব্দগুলোতে তীক্ষ্ণ বুদ্ধিমত্তা, চমৎকার চিন্তা, অভিজ্ঞতা, সিদ্ধান্তে দৃঢ়তা, দূরদর্শিতা, সত্যকে মেনে নেওয়ার ক্ষমতা ইত্যাদি গুণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। যেমন তিনি বলেছেনঃ ‘নারী হলো বেড়ি। তার জন্য অবশ্যই একটি কণ্ঠের প্রয়োজন। তোমার কণ্ঠে ধারণ করার পূর্বে ভালো করে দেখে নাও, কাকে ধারণ করছো।”

হাদিস বর্ণনা: হিন্দা বিনতে উতবা রা. কয়েকটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। তিনি সাধারণত মুয়াবিয়া রা. ও উম্মুল মু‘মিনীন আয়িশা রা. এর সূত্র উল্লেখ করেছেন। সেগুলো তিরমিযী ছাড়া সিহাহ সিত্তার অন্য পাঁচটি গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে। তবে ইবনুল জাওযী ‘আল-মুজতানা’’ গ্রন্থে বলেছেন, হিন্দা রা. নবীজি থেকে সরাসরি কিছু বর্ণনা করেছেন বলে আমাদের জানা নেই।

ইন্তেকাল : হযরত হিন্দা রা. ১৪ হিজরি, ৬৩৫ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম জাহানের ২য় খলিফা হযরত উমর (রা.)-এর খিলাফতকালে ইন্তেকাল করেন। তিনি ও মুসলিম জাহানের ১ম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর পিতা হযরত আবু কুহাফা একই দিনে ইনতিকাল করেন।

তথ্য সূত্র:
সহিহ বুখারি, আল-ইসাবাহ, উসদুল গাবাহ, তবাকাতে কুবরা

Ibn Ishaq, Sirat Rasul Allah. Translated by Guillaume, A. (1955). The Life of Muhammad, pp. 337, 385. Oxford: Oxford University Press.

Ibn Saad, Tabaqat vol. 8. Translated by Bewley, A. (1995). The Women of Madina, p. 169. London: Ta-Ha Publishers.

Tabari, Tarikh al-Rusul waÕl Muluk. Translated by Landau-Tasseron, E. (1998). Biographies of the Prophet’s Companions and Their Successors, vol. 39, p. 177. New York: SUNY Press.

তাযহীব আল-আসমা’ ওয়াল লুগাত, আল-ইবা ফী তাময়ীয আস-সাহাবা, [তারীখু দিমাশ্ক-তারাজিম আন-নিসা, আল-‘ইকদ আল-ফারিদ, মাজমা‘ আয-যাওয়অহিদ, আস-সাবিহ আল-হালাবিয়া, আস-ইসাবা, সাহাবিয়াত, সীরাতু ইবন হিশাম-নিসা মিন, আসর আন- নুবুওয়াহ্, [সিয়ারু আ‘লাম আন-নুবালা’ নিসা’ মিন ‘আসর আন-নুবাওয়াহ্, শা‘ইরাত আল-‘আরাব, আনসাবুল আশরাফ-আল-ওয়াকিদী, আল-মাগাযী, [আয-যাহাবী, তারীখ-২/২০৫ ], [আ‘লাম আন-নিসা’ -৫/২৪৫], আনসাব আল-আশরাফ-১/২৫৭, নিসাৎ মিন ‘আসর আন-নুবাওয়াহ্-৪৮৬। (ফাতহুল বারী-৮/১১-১২)। [আসহাবে রাসূলের জীবনকথা-১/২০৫]। আল-ইসতিআব-৪/৪১১। [তাবাকাত-৮/২৩৬,২৩৭]। আত-তাবারী, তারীখ-২/১৬১, ১৬২। উসুদুল গাবা-৪/৪/৪০৯। আস-সীরাহ্ আল-হালবিয়্যাহ্-৩/৪৬, ৪৭। [তাহযীব আল-আসমা’ ওয়াল লুগাত-২/৩৫৭]। তাবাকাত-৮/২৩৭। আনসাবুল আশরাফ-১/৩৬০। [তারীখু দিমাশ্ক, তারাজিম আন-নিসা’-৪৫৬, ৪৫৭]। আল-‘ইকদ আল-ফারীদ-১/৪৯। [আ‘লাম আন-নিসা‘-৫/২৪৯]। [তারীখু দিমাশ্ক, তারাজিম আন-নিসা’ -৪৩৭]। [আল-আ‘লাম-৮/৯৮]। [উসুদুল গাবা-৫/৫৬৩]। [আল-বায়ান ওয়াত তাবয়ীন-৩/২৬৭]। [আল-‘ইকদ আল-ফারীদ -৩/১৪]। [আ‘লাম আল-নিসা’-৫/২৫০]। [আল-‘ইকদ আল-ফারীদ-২/২৮৭]। [উয়ুন আল-আখবার-১/২২৪]। [আল-বায়ান ওয়াত তাবয়ীন-২/৯২]। মুসনাদে আহমাদ-৬/৩৯। [আ‘লাম আন-নিসা-৫/২৫০]। তাহযীব আল-আসমা’ ওয়াল লুগাত-২/৩৫৭।

লেখক
অ্যাডভোকটে বায়জেদি হোসাইন
কেন্দ্রীয় আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ

কনভেনশন গ্রন্থ ২০২৫ থেকে

Scroll to Top

সদস্য হতে ফরমটি পূরণ করুন


ইসলামী যুব আন্দোলন-এ যোগদান করতে চাইলে এই ফরমটি পূরণ করে পাঠিয়ে দিন।

প্রশ্ন করুন…

ইসলামী যুব আন্দোলন সম্পর্কে যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

যোগাযোগ তথ্য

সদস্য ডাটা এন্ট্রি

শাখা কর্তৃক নবাগত সদস্যদের নিন্মোক্ত ফরমের মাধ্যমে পূরণ করে পাঠাতে হবে

বর্তমান ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা